![]() |
আলিপুরদুয়ার সদর |
" রাজ্য সভাপতি দিলীপদার উপরে হামলার প্রতিবাদে আগামীকাল ধিক্কার কর্মসূচী পালিত হবে। জেলার সকল স্থান থেকে জেলা কার্য্যালয়ে ১১টার মধ্যে উপস্থিত হতে হবে। যেভাবেই হোক বেশি বেশি সংখ্যক কার্য্যকর্তা নিয়ে আসতে হবে।
সম্ভব হলে আজ স্থানীয় থানাগুলোয় বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করুন। সবাই সবাইকে ফোন করে অতিসত্বর খবর করুন কর্মসূচীগুলির জন্য।
অনুষ্ঠানসূচী বদল হয়েছে।
রাজ্য নির্দেশ মোতাবেক সকল থানার সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে হবে। কামাখ্যাগুড়ি, কুমারগ্রাম, আলিপুরদুয়ার, ফালাকাটা, বীরপাড়া, মাদারিহাট, হাসিমারা থানা ও শামুকতলা থানায় বিক্ষোভ প্রদর্শন হবে।
নগর মন্ডল, ১১,১০, ১২, ০৬ ও ২০ নং মন্ডল আালিপুরদুয়ার থানায় বিক্ষোভ প্রদশ্ন করতে হবে।"
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জরাজীর্ণ এবং প্রচুর পরিমাণে নেতাকর্মীরা দলত্যাগ করায় আলিপুরদুয়ার জেলা বিজেপি কমিটি কার্য্যত বিক্ষোভ প্রদর্শন সংঘটিত করাতে ব্যর্থ হলেন। নামে মাত্র কয়েকটি জায়গায় কয়েকজন নেতা কর্মী নমো নমো করে কার্য সমাপ্ত করলেন। কোনরূপ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হয়নি। আলিপুরদুয়ার জেলা সদরে 30 থেকে 35 জন নেতাকর্মী থানার সামনে জড়ো হয়েছিলেন, কোন মিছিল করতে দেখা যায়নি। আট নমবর মন্ডল থেকেও জনা বিশেক নেতাকর্মী কালচিনি থানার সামনে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
হাসিমারা থানার সামনেও 9 নং মন্ডলের জনা বিশ পঁচিশের মত নেতা ও কর্মীরা জমায়েত হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। শামুকতলা থানায় উপস্থিত হয়েছিলেন জনাদশেক বিজেপি কর্মী বিক্ষোভ জানাবার জন্য। তবে বারবিশাতে 40 থেকে 45 জন নেতা কর্মী একটি ছোট মিছিল করেছে থানার সামনে জমায়েত হয়ে বিক্ষোভ দেখান।
জটেশ্বর এ সবচেয়ে বড় মিছিল প্রায় দেড়শ জন নেতা ও কর্মী মিছিলে অংশ গ্রহণ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। ফালাকাটা তেও 100 জনের মতো নেতা ও কর্মী বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করেন। সাত নম্বর মন্ডল অর্থাৎ জেলা সভাপতির নিজের এলাকা থেকে জয়গাঁ থানায় কোন বিক্ষোভ দেখাবার খবর পাওয়া যায়নি।
দার্জিলিঙে দিলীপ ঘোষের হেনস্থার বিরুদ্ধে আলিপুরদুয়ার জেলার যে সমস্ত জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে তাদের সমস্ত জায়গা গুলির ছবি আমরা এখানে দেব, এই ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যাবে আলিপুরদুয়ারে গোষ্ঠী কোন্দলের কারণে বিজেপির দৈন্য দশা কোথায় গিয়ে পৌঁছিয়েছে।
![]() |
9 নং মন্ডল |
![]() |
বারবিশা |
![]() |
শামুকতলা |
![]() |
আট নমবর মন্ডল |
![]() |
ফালাকাটা |
![]() |
জটেশ্বর |
No comments:
Post a Comment