আলিপুরদুয়ার জেলা ভারতীয় জনতা পার্টির গোষ্ঠী কোন্দল ভয়াভয় আকার ধারণ
করেছে। জেলা সভাপতি দলীয় নেতা এবং কর্মীদের নানা প্রশ্ন এড়াতে প্রায়
সমস্ত দলীয় কার্যকলাপ থেকে অনুপস্থিত থাকছেন। damage control করতে
প্রাক্তন সভাপতি গুণধর দাস, জয়ন্ত রায় ও আরও কয়েকজন নেতা কামাখ্যাগুরি
তে গিয়েছিলেন আলিপুরদুয়ার 2 মন্ডলের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা
বলতে। আলিপুর দুয়ার দুই নং মন্ডলের প্রায় সমস্ত নেতাকর্মী বিক্ষুব্ধ এবং
জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ এর বিরুদ্ধে তাদের নানা প্রশ্নের জবাব না দিতে
পেরে গুনধর দাস ও জয়ন্ত রায়রা পিছু হটেন।
এদিকে আলিপুরদুয়ার বিজেপি জেলা সভাপতির বিরুদ্ধাচরণ করতে জেলার প্রায় সমস্ত জায়গাতেই নেতা ও কর্মীরা কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন।
গোর্খাল্যান্ড ইস্যুতে দলের প্রায় সমস্ত নেতা ও কর্মীরা গঙ্গাপসাদ এবং জয়ন্ত রায় গ্রুপের বিপক্ষেই দাঁড়িয়ে গেছেন বলে মনে হচ্ছে। whatsapp ও facebook এর মাধ্যমে তারা নিজেদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া চালাচালি করছেন যা কিনা সমস্তই গঙ্গাপ্রসাদ এর গ্রুপ এর বিপক্ষে। জেলার সমস্ত স্থান থেকেই বিজেপির নেতাকর্মীদের মধ্যে এ ধরনের whatsapp ও facebook মেসেজ চালাচালি তীব্র আকার ধারণ করেছে whatsapp এ চালিত একটি প্রতিক্রিয়া নিম্নে দেয়া হল।
"ভারতীয় জনতা পার্টির আলিপুরদুয়ার জেলায় কোন্দল
ভারতীয় জনতা পার্টির আলিপুরদুয়ার জেলায় কোন্দল তুঙ্গে। দলে একনায়কতন্ত্র আচরন,সেচ্ছাচার তলে তলে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতাদের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক,এই অভিযোগে জেলার প্রবীন নেতা ও জেলা সহ-সভাপতি হেমন্ত কুমার রায় দলের সমস্ত সাংগঠনিক পদথেকে পদত্যাগ করেন। গত 23শে আগষ্ট জেলা কমিটি থেকে তাকে বাদ দেওয়া হয় এবং গত 25শে আগষ্ট হেমন্ত বাবুকেশোকজ করা হয়। গত 04-09-2017 হেমন্ত বাবু ঐ শোকজের জবাব দেন। জেলার সমস্ত বিজেপি কর্মী ও নেতৃত্বের এইশোকজ ও হেমন্ত বাবুর জবাব জানা উচিৎ। হেমন্ত বাবুকেআর কোন কোন অপরাধের জন্য শোকজ করা হয়েছে,আর হেমন্ত বাবু-ই বা তার কি কি জবাব দিলেন? জেলা সভাপতির কাছে সকল বিজেপি কর্মী ও নেতৃত্বের তা জানতে চাওয়া উচিৎ বলে মনে করি। "
এদিকে আলিপুরদুয়ার বিজেপি জেলা সভাপতির বিরুদ্ধাচরণ করতে জেলার প্রায় সমস্ত জায়গাতেই নেতা ও কর্মীরা কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন।
গোর্খাল্যান্ড ইস্যুতে দলের প্রায় সমস্ত নেতা ও কর্মীরা গঙ্গাপসাদ এবং জয়ন্ত রায় গ্রুপের বিপক্ষেই দাঁড়িয়ে গেছেন বলে মনে হচ্ছে। whatsapp ও facebook এর মাধ্যমে তারা নিজেদের মধ্যে নানা প্রতিক্রিয়া চালাচালি করছেন যা কিনা সমস্তই গঙ্গাপ্রসাদ এর গ্রুপ এর বিপক্ষে। জেলার সমস্ত স্থান থেকেই বিজেপির নেতাকর্মীদের মধ্যে এ ধরনের whatsapp ও facebook মেসেজ চালাচালি তীব্র আকার ধারণ করেছে whatsapp এ চালিত একটি প্রতিক্রিয়া নিম্নে দেয়া হল।
"ভারতীয় জনতা পার্টির আলিপুরদুয়ার জেলায় কোন্দল
ভারতীয় জনতা পার্টির আলিপুরদুয়ার জেলায় কোন্দল তুঙ্গে। দলে একনায়কতন্ত্র আচরন,সেচ্ছাচার তলে তলে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতাদের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক,এই অভিযোগে জেলার প্রবীন নেতা ও জেলা সহ-সভাপতি হেমন্ত কুমার রায় দলের সমস্ত সাংগঠনিক পদথেকে পদত্যাগ করেন। গত 23শে আগষ্ট জেলা কমিটি থেকে তাকে বাদ দেওয়া হয় এবং গত 25শে আগষ্ট হেমন্ত বাবুকেশোকজ করা হয়। গত 04-09-2017 হেমন্ত বাবু ঐ শোকজের জবাব দেন। জেলার সমস্ত বিজেপি কর্মী ও নেতৃত্বের এইশোকজ ও হেমন্ত বাবুর জবাব জানা উচিৎ। হেমন্ত বাবুকেআর কোন কোন অপরাধের জন্য শোকজ করা হয়েছে,আর হেমন্ত বাবু-ই বা তার কি কি জবাব দিলেন? জেলা সভাপতির কাছে সকল বিজেপি কর্মী ও নেতৃত্বের তা জানতে চাওয়া উচিৎ বলে মনে করি। "
No comments:
Post a Comment